অ্যাডামস্ পিকে..আদম পাহাড়ঃ
রুপকথায় ভরা এই পাহাড়ের গল্প শুনে আসছি ছোট বেলা থেকেই। তবে এই রহস্যর সত্যতা আপনারা যারা আলেম ওলামা বা বিগ্গ ব্যক্তিত্য আছেন তারাই ভালো জানেন.....................
"এ কালচারাল হিস্টি অব অ্যডামস্ পিকে" এই বইতে যা লেখা আছেঃ- ৮৫১ খ্রিষ্টাব্দে এ পাহাড়ের পদচিহ্ন টি সর্ব প্রথম নজরে পড়ে, তৎকালিন আরবের সোলাইমান ইবনে বতুতা'র চোখে। তিনি বলেন কথিত আছে, আদম (আ.)কে জান্নাত থেকে পৃথিবীর বুকে নামিয়ে ছিলো শ্রীলঙ্কার শ্বনদীপে। তাই এ রহস্য ভেদ করার জন্য তিনি এখানে পর্যটক হিসেবে আসেন।
দির্ঘদীন যাবৎ অনেক চড়াই উৎরাই পেরুনোর পর এটা তাঁর নজরে আসে। তা ছাড়া পৃথিবীর বিক্ষাত সব পর্যটক "মার্কো পোলো" সহ সবাই আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ বলে মেনে নেন। ১৮১৬ খ্রিষ্টাব্দে সর্ব প্রথম পরিক্ষা করেন, লেফটেন্যন্ট ম্যালকম। এতে দেখা যায় পাহাড়ের উপরের দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট ও প্রস্থ ২৪ ফুট। তার উপরে রয়েছে একটি বিশাল পাথর খন্ড যার উচ্চতা ৮ ফুট, ওই পাথরের উপরেই রয়েছে সেই পদচিহ্নটি। যার দৈর্ঘ্য ৬৮" ইন্চি এবং প্রস্থো ৩১" ইন্চি। যা দেখে বোঝাই যাই এটি আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ।
এই পাহাড়ের চুড়াই পৈাছানো খুবিই ঝুঁকিপূর্ণ , চুড়াই পৈাঁছানোর পথটি চলে গেছে গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে। সেই জঙ্গলে আছে সবচেয়ে বিশোধর শাপ ও কীটপতঙ্গ। তার পর আছে একটি ধাতব সিঁড়ি, তাঁতে আছে ৪০ ধাপ।
এ ধাতব সিঁড়ি গুলো কবে কখন কে তৈারি করেছে তার কথা কোন ইতিহাসে লেখানেই। তাতেই বোঝা যায় ইতিহাস লেখার ও বহুকাল আগে এই সিঁড়ি গুলো নির্মান করেছিলো। এখন এর প্রতিটা ধাপিই খুব ঝুঁকিপূর্ণ। এর উপর দিয়ে শীর্ষে যেতে হলে অভিগ্গ পর্যটকদের সময় লাগে ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা। আরো মজার ব্যাপার হলোঃ-
এই পাহাড় কে শুধু মুসলিমরাই শ্রদ্ধা করে তাই নয়। বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু সহ সব (পাতানো) ধর্মের লোকিই শ্রদ্ধা করে ও একই নামে অ্যাডামস্ পিকে মানে আদম পাহাড় নামেই ডাকে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই পায়ের চিহ্নটি অক্ষত রয়েছে।
হে মহান পৃথিবীর বহু নির্দেশনার মধ্যে প্রথম মানব হযরত আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ যদি এটাই হয় তাহলে আমাকে ও পাঠক-দের কে তুমি কবুল করে নিয়ো।।
আমিন............
"এ কালচারাল হিস্টি অব অ্যডামস্ পিকে" এই বইতে যা লেখা আছেঃ- ৮৫১ খ্রিষ্টাব্দে এ পাহাড়ের পদচিহ্ন টি সর্ব প্রথম নজরে পড়ে, তৎকালিন আরবের সোলাইমান ইবনে বতুতা'র চোখে। তিনি বলেন কথিত আছে, আদম (আ.)কে জান্নাত থেকে পৃথিবীর বুকে নামিয়ে ছিলো শ্রীলঙ্কার শ্বনদীপে। তাই এ রহস্য ভেদ করার জন্য তিনি এখানে পর্যটক হিসেবে আসেন।
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLm2pnI7BoytCnVE8BhbYDLsOaPMZcYXeANn75fe1g3ETQtfbLNDiPZWz6SF2D71nccYikV7yfIqSn6B1t7k5kbw5ozQ3V1HW9tifdFhICzLgnSFCqNuHDHbq2avGxEAoEpGHv1-7O3uHb/s320/41442472_290857801740465_2577281025310720_n.jpg)
দির্ঘদীন যাবৎ অনেক চড়াই উৎরাই পেরুনোর পর এটা তাঁর নজরে আসে। তা ছাড়া পৃথিবীর বিক্ষাত সব পর্যটক "মার্কো পোলো" সহ সবাই আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ বলে মেনে নেন। ১৮১৬ খ্রিষ্টাব্দে সর্ব প্রথম পরিক্ষা করেন, লেফটেন্যন্ট ম্যালকম। এতে দেখা যায় পাহাড়ের উপরের দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট ও প্রস্থ ২৪ ফুট। তার উপরে রয়েছে একটি বিশাল পাথর খন্ড যার উচ্চতা ৮ ফুট, ওই পাথরের উপরেই রয়েছে সেই পদচিহ্নটি। যার দৈর্ঘ্য ৬৮" ইন্চি এবং প্রস্থো ৩১" ইন্চি। যা দেখে বোঝাই যাই এটি আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ।
এই পাহাড়ের চুড়াই পৈাছানো খুবিই ঝুঁকিপূর্ণ , চুড়াই পৈাঁছানোর পথটি চলে গেছে গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে। সেই জঙ্গলে আছে সবচেয়ে বিশোধর শাপ ও কীটপতঙ্গ। তার পর আছে একটি ধাতব সিঁড়ি, তাঁতে আছে ৪০ ধাপ।
এ ধাতব সিঁড়ি গুলো কবে কখন কে তৈারি করেছে তার কথা কোন ইতিহাসে লেখানেই। তাতেই বোঝা যায় ইতিহাস লেখার ও বহুকাল আগে এই সিঁড়ি গুলো নির্মান করেছিলো। এখন এর প্রতিটা ধাপিই খুব ঝুঁকিপূর্ণ। এর উপর দিয়ে শীর্ষে যেতে হলে অভিগ্গ পর্যটকদের সময় লাগে ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা। আরো মজার ব্যাপার হলোঃ-
এই পাহাড় কে শুধু মুসলিমরাই শ্রদ্ধা করে তাই নয়। বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু সহ সব (পাতানো) ধর্মের লোকিই শ্রদ্ধা করে ও একই নামে অ্যাডামস্ পিকে মানে আদম পাহাড় নামেই ডাকে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই পায়ের চিহ্নটি অক্ষত রয়েছে।
হে মহান পৃথিবীর বহু নির্দেশনার মধ্যে প্রথম মানব হযরত আদম (আ.) এর পায়ের ছাপ যদি এটাই হয় তাহলে আমাকে ও পাঠক-দের কে তুমি কবুল করে নিয়ো।।
আমিন............
No comments